বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা এসডিএস (শরীয়তপুর ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি) এর উদ্যোগে জাজিরা উপজেলার মিরাশা বাজারে নিরাপদ ও উচ্চমূল্যের সবজি চাষের উপকরণ বিক্রেতাদের নিয়ে উপকরণের ব্যবহার শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইফাদ’র অর্থায়নে…
ইফাদ এর অর্থায়নে ও পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ) এর সহযোগিতায় পেইজ প্রকল্পের আওতায় বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা এসডিএস বাস্তবায়নাধীন ইকোলজিক্যাল ফার্মিং পদ্ধতি সম্প্রসারণের মাধ্যমে চরাঞ্চলের উদ্যোক্তাদের আয়বৃদ্ধিকরণ শীর্ষক ভ্যালু চেইন উপ-প্রকল্পের…
নিরাপদ সবজি উৎপাদনে দিন দিন আগ্রহ বাড়ছে শরীয়তপুরের সবজি চাষিদের। জেলার জাজিরা, নড়িয়া এবং ভেদরগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন ফসলের মাঠ ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।সরজমিনে, দেখা যায় সবজি উৎপাদনের জন্য চাষীরা…
হাবিপ্রবি, দিনাজপুর: হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (হাবিপ্রবি) কেন্দ্রীয় গবেষণাগারের উদ্বোধনসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত মাননীয় মন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপি…
এম আব্দুল মান্নান।। ইফাদ এর অর্থায়নে ও পিকেএসএফ এর সহায়তায় ইকোলজিক্যাল ফার্মিং পদ্ধতি সম্প্রসারণের মাধ্যমে চরাঞ্চলে উদ্যোক্তাদের আয়বৃদ্ধিকরণ শীর্ষক ভ্যালু চেইন উপ-প্রকল্পের আওতায় এসডিএস ও পিসিড কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টদের দুই দিনব্যাপী…
দবিরুল ইসলাম, দিনাজপুর।। দিনাজপুর কৃষি গবেষণা কেন্দ্রে (রাজবাটি) গবেষণা খামারে আজ সকাল ১০ টায় ”বারি সরিষা-১৮” জাতের উৎপাদন শীলতা ও উৎপাদন প্রযুক্তি সম্প্রসারণ শীর্ষক মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ কৃষি…
নিরাপদে করি চাষ অতিরিক্ত রাসায়নিক সার ব্যবহারে মাটির উর্বরতা-গুণাগুণ যায় কমে। ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে যায় জমি মাঠের ফলন যায় কমি। অত্যধিক বিষ প্রয়োগে ক্ষতিকর পোকার সাথে সাথে উপকারি…
শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার চরআত্রায় নিরাপদ পদ্ধতিতে সাধারণ ও উচ্চমূল্যের সবজি উৎপাদনের মাধ্যমে কৃষকের আয়বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পের আওতায় নিরাপদ ও আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে উচ্চমূল্যের সবজি স্কোয়াশ উৎপাদন প্রদর্শনী উপলক্ষ্যে কৃষক মাঠ…
এম আব্দুল মান্নান।। ‘সুস্বাস্থ্যের মূলনীতি, নিরাপদ খাদ্য ও স্বাস্থ্যবিধি’ স্লোগানে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে শরীয়তপুর জেলার জাজিরা উপজেলায় জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস ২০২২ উদযাপন করা হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার শরীয়তপুর…
এক বিঘা (৩৩ শতক) জমিতে বছরে সর্বোচ্চ ২ মে.টন বা ৫০ মন ধান উৎপন্ন হয়। অন্যদিকে একই পরিমাণ জমিতে সর্বনিম্ন ৪ মে.টন বা ১০০ মন পেয়ারা উৎপন্ন হয়। ধান ৬০০-৭০০টাকা/মণ…