ঢাকামঙ্গলবার , ২৬ জুলাই ২০২২
  1. আনন্দধারা
  2. আন্তর্জাতিক
  3. ইসলাম ও জীবন
  4. কৃষি ও অর্থনীতি
  5. ক্যাম্পাস
  6. খুলনা
  7. খেলাধুলা
  8. গল্প ও কবিতা
  9. গুরুত্বপূর্ণ ওয়েব লিংক
  10. চট্রগ্রাম
  11. চাকুরী বার্তা
  12. জনমত
  13. জাতীয়
  14. ঢাকা
  15. পরিবেশ ও বিজ্ঞান

ব্যয় সংকোচন নীতিতে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেট বাস্তবায়নের নির্দেশনা ইউজিসি’র

প্রতিবেদক
বুলেটিন বার্তা
জুলাই ২৬, ২০২২

ইউজিসি: সরকারের ব্যয় সংকোচন পরিপত্র অনুসরণ করে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাজেট যথাযথভাবে ব্যয় ও বার্ষিক ক্রয় পরিকল্পনা (এপিপি) প্রণয়ন করার নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন। এছাড়া প্রণীত বার্ষিক ক্রয় পরিকল্পনা আগামী ৩১ শে জুলাই এপিএ সফটওয়্যারে আপলোড করার নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে বরাদ্দকৃত বাজেট সঠিকভাবে ব্যবহারের লক্ষ্যে সরকার কর্তৃক জারিকৃত পরিপত্র/আদেশ/অনুশাসন পালনসহ ‘বাজেট বাস্তবায়ন পরিকল্পনা‌’ শীর্ষক সম্প্রতি অনুষ্ঠিত এক সভায় এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।

ইউজিসি’র অর্থ ও হিসাব বিভাগের সদস্য প্রফেসর ড. মোঃ আবু তাহের- এর সভাপতিত্বে সভায় কমিশনের অর্থ ও হিসাব বিভাগের পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মোঃ শাহ আলম, বাজেট শাখার উপ-পরিচালক মোঃ হাফিজুর রহমান, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের রেজিস্ট্রার, হিসাব বিভাগীয় প্রধান ও প্রকৌশল দপ্তর প্রধানগণ অংশগ্রহণ করেন।

সভায় প্রফেসর আবু তাহের বলেন, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের বাজেট বাস্তবায়ন বিষয়ে সরকারি নিয়মাচার ও সময়ে সময়ে জারিকৃত সরকারি পরিপত্র/ আদেশ প্রতিপালনের জন্য সকলকে আহবান জানান। তিনি বলেন, ব্যয় সংকোচনের অংশ হিসেবে সরকার ২০২২-২৩ অর্থ বছরের বাজেট বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বেশ কিছু নির্দেশনা দিয়েছে। তিনি সংশ্লিষ্টদের অর্থ ব্যয়ের ক্ষেত্রে সরকারি এসকল নির্দেশনা মেনে চলার আহ্বান জানান।

সভায় জানানো হয়, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে নতুন/ প্রতিস্থাপক হিসেবে সকল প্রকার যানবাহন ক্রয় বন্ধ থাকবে। শুধুমাত্র জরুরি ও অপরিহার্য ক্ষেত্র বিবেচনায় আপ্যায়ন ব্যয়, অন্যান্য মনোহরী, কম্পিউটার ও আনুষঙ্গিক, বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি, আসবাবপত্র খাতে বরাদ্দকৃত অর্থের সর্বোচ্চ ৫০% ব্যয় করা যাবে। দেশের অভ্যন্তরে প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ খাতে বরাদ্দকৃত অর্থের সর্বোচ্চ ৫০% ব্যয় করা যাবে। পেট্রোল, ওয়েল এবং লুব্রিকেন্ট ও গ্যাস ও জ্বালানি খাতে বরাদ্দকৃত অর্থের সর্বোচ্চ ৮০% ব্যয় করা যাবে। বিদ্যুৎ খাতে বরাদ্দকৃত অর্থের ২৫% সাশ্রয় করতে হবে।

এছাড়া উন্নয়ন বাজেট ও নিজস্ব তহবিলের আওতায় বাস্তবায়নাধীন সকল প্রকাল প্রকল্প/ কর্মসূচি/ স্কিমসমূহের ক্ষেত্রে সম্মানী খাতে বরাদ্দ থেকে প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি (পিআইসি), প্রকল্প স্টিয়ারিং কমিটি (পিএসসি), বিভাগীয় প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটি (ডিপিইসি), বিশেষ প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটি (এসপিইসি) এবং বিভাগীয় বিশেষ প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটি (ডিএসপিইসি) সভায় সম্মানী বাবদ কোন অর্থ ব্যয় করা যাবে না। সভা/ সেমিনার/ ওয়ার্কশপ/ প্রশিক্ষণ যথাসম্ভব ভার্চুয়ালি করার জন্য চেষ্টা করতে হবে। উল্লিখিত খাতসমূহ অব্যয়িত অর্থ অন্য কোন খাতে স্থানান্তর বা পুনঃউপযোজন করা যাবে না বলেও সভায় জানানো হয়।

আরও পড়ুনঃ  কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন

সর্বশেষ - ক্যাম্পাস

নির্বাচিত সংবাদ