ঢাকারবিবার , ২৪ জুলাই ২০২২
  1. আনন্দধারা
  2. আন্তর্জাতিক
  3. ইসলাম ও জীবন
  4. কৃষি ও অর্থনীতি
  5. ক্যাম্পাস
  6. খুলনা
  7. খেলাধুলা
  8. গল্প ও কবিতা
  9. চট্রগ্রাম
  10. চাকুরী বার্তা
  11. জনমত
  12. জাতীয়
  13. ঢাকা
  14. পরিবেশ ও বিজ্ঞান
  15. ফিচার

শেকৃবিতে দেশীয় প্রযুক্তির মাছের ভাসমান খাদ্য তৈরীর মেশিন উদ্বোধন

প্রতিবেদক
বার্তা বুলেটিন
জুলাই ২৪, ২০২২

শেকৃবি: আজ ২৪-০৭-২০২২ রোজ রবিবার বিকাল ৩:৩০ মিনিটে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ কামাল অনুষদ ভবনের নিচ তলায় সাউ ফিড মিল-১ এর শুভ উদ্বোধন করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি’র মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া। উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শেকৃবি’র মাননীয় ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ নজরুল ইসলাম। এছাড়াও ফিশারিজ, একুয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের ডীন, অধ্যাপক ড. এ. এম. সাহাবুদ্দিন, এএসভিএম অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. লাম-ইয়া আসাদ, গবেষণা পরিচালক অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, বহিরাঙ্গন কার্যক্রম এর পরিচালক ড. শরমিন চৌধুরী, প্রক্টর ড. মোঃ হারুন-উর-রশিদ এবং ফিশারিজ, একুয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ ও শিক্ষার্থী।

মাছ চাষের খাবারের খরচ কমানোর পাশাপাশি খামারিরা যেন নিজের খামারের প্রয়োজনীয় খাদ্য নিজে উৎপাদন করতে পারে সে লক্ষ্যকে সামনে রেখে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ, একুয়াকালচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদের ফিশিং এন্ড পোষ্ট হারভেষ্ট টেকনোলজী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় চেয়ারম্যান মোঃ মাসুদ রানা সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করে মাছের খাদ্য তৈরির মেশিন সাউ ফিড মিল-১ উদ্ভাবন করেছেন। মেশিনটি তৈরি করতে মোট সময় লাগে এক বছর ছয় মাস এবং মেশিনটি তৈরিতে খরচ হয় বার লক্ষ টাকা। সাউ ফিড মিল-১ এর উদ্ভাবক মাসুদ রানা জানান মাছ চাষিদের খাবারের সরবরাহ ও খরচ কমাতে মেশিনটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। নিরাপদ মাছ উৎপাদনের জন্য প্রয়োজন নিরাপদ মৎস্য খাদ্য। যেহেতু খামারি মাছের খাদ্যের কাঁচামাল সংগ্রহ করে নিজেই খাদ্য উৎপাদন করবে সেক্ষেত্রে খাদ্য যেমন নিরাপদ হবে তেমনি ঐ খাদ্য প্রয়োগ করে উপাদিত মাছও নিরাপদ হবে।

উদ্ভাবিত মেশিনটির বিশেষত্ব হল একই মেশিন দিয়ে খামারি মাছের ভাসমান ও ডুবন্ত উভয় প্রকার খাদ্য তৈরী করতে পারবে পাশাপাশি মেশিনটি দিয়ে ০.৫ মিলি থেকে ৫ মিলি আকারের সকল প্রজাতির মাছ ও চিংড়ির খাদ্য তৈরি করা যাবে। মেশিনটিতে এডভান্সড মিলিং টেকনোলজি ব্যবহার করা হয়েছে ফলে এটি একটানা ১০-১২ ঘন্টা খাদ্য উৎপাদন করতে পারবে, যেখানে ঘন্টায় ৭০-৮০ কেজি খাবার উৎপাদন করা সম্ভব এবং প্রতি কেজি খাদ্য উৎপাদনে খরচ হবে ৩৮-৪০ টাকা কিন্তু বর্তমান বাজারে প্রতি কেজি ফিড মিল ৫৮-৬০ টাকায় ক্রয় করতে হয়। উদ্ভাবিত মেশিনটি দিয়ে মাছের খাদ্যের পাশাপাশি হাঁস, মুরগী, কবুতরসহ অন্যান্য যে কোন পাখির খাদ্য তৈরি করা সম্ভব যা মৎস্য সেক্টরের পাশাপাশি পোলট্রি শিল্পে খুলে দিবে এক অপার সম্ভাবনার দুয়ার বলে জানিয়েছেন মেশিনটির উদ্ভাবক।

সর্বশেষ - জাতীয়

নির্বাচিত সংবাদ

শিক্ষপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার দাবিতে মানববন্ধন

বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনীতি নিষিদ্ধ , তবুও দলীয় ব্যানারে চলছে কার্যক্রম

এলাকাবাসীর দাবি পূরণ, নির্মিত হচ্ছে মাইন বিস্ফোরনে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিস্তম্ভ

গবেষণায় চৌর্যবৃত্তি ঠেকাতে টার্নিটিনের মতো সফটওয়্যার তৈরির আহ্বান

ফুলবাড়ীতে ছাত্রলীগের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ ও মাস্ক বিতরণ

বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে হাবিপ্রবি গ্রীন ভয়েসের বৃক্ষরোপণ ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ

উলিপুরে বাড়ি চুরির ঘটনায় আন্তঃজেলা চোরদলের সর্দারসহ ৪ জন গ্রেফতার

গৌরব, সংগ্রাম ও সাফল্যের ৭২ বছরে আওয়ামীলীগ

ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপ

কাতার বিশ্বকাপে পর্যটকদের জন্য থাকছে যেসব নিষেধাজ্ঞা

অক্টোবরে থেকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দিবে ইউজিসি