ঢাকামঙ্গলবার , ১৭ অক্টোবর ২০২৩
  1. আনন্দধারা
  2. আন্তর্জাতিক
  3. ইসলাম ও জীবন
  4. কৃষি ও অর্থনীতি
  5. ক্যাম্পাস
  6. খুলনা
  7. খেলাধুলা
  8. গল্প ও কবিতা
  9. গুরুত্বপূর্ণ ওয়েব লিংক
  10. চট্রগ্রাম
  11. চাকুরী বার্তা
  12. জনমত
  13. জাতীয়
  14. ঢাকা
  15. পরিবেশ ও বিজ্ঞান

হাবিপ্রবিতে বার্ষিক গবেষণা পর্যালোচনা ও মোড়ক উন্মোচন

প্রতিবেদক
বুলেটিন বার্তা
অক্টোবর ১৭, ২০২৩

আব্দুল মান্নান, দিনাজপুর: হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) ইনস্টিটিউট অব রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং (আইআরটি) এর আয়োজনে তিন দিনব্যাপী “৩য় বার্ষিক গবেষণা পর্যালোচনা কর্মশালা ২০২৩ এবং আইআরটি বার্ষিক গবেষণা প্রতিবেদন ২০২২-২৩ এর মোড়ক উন্মোচন” অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার সকাল ১০.৩০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়াম-২ এ উক্ত কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। হাবিপ্রবি ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এম. কামরুজ্জামান এর সভাপতিত্ত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন এর চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউজিসি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ফেলো-২০২১ এবং হাবিপ্রবির সাবেক ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এম. আফজাল হোসেন। কর্মশালায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদীয় ডীন, চেয়ারম্যান ও শিক্ষকবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। এতে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন আইআরটি’র সহযোগী পরিচালক প্রফেসর ডা. মোঃ সুলতান মাহমুদ এবং আইআরটি’র বিভিন্ন গবেষণা কার্যক্রম স্লাইডের মাধ্যমে তুলে ধরেন পরিচালক প্রফেসর ড. এস.এম. হারুন উর রশিদ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের প্রফেসর ড. মোসা. নূর-ই-নাজমুন নাহার।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর বলেন,  মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার দূরদর্শী চিন্তা থেকে বিজ্ঞানের উপর জোর দিয়ে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয় মানেই হল সেটি যেখানে জ্ঞান চর্চার পাশাপাশি জ্ঞানের সৃষ্টি হবে অর্থাৎ গবেষণা হবে। দেশকে এগিয়ে নিতে হলে বিশ্ববিদ্যালয় গুলোকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উন্নিত করতে হবে, এক্ষেত্রে গবেষণার কোন বিকল্প নেই। সেই গবেষণা কাজের জন্য বর্তমান সরকার বরাদ্দ দিচ্ছেন। আমি আশা করি সে গুলোকে আপনারা ভালোভাবে কাজেই লাগানোর মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় ও দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে ভূমিকা রাখছেন। তিনি হাবিপ্রবির জন্য শুভকামনা জানান ও গবেষণার বিষয় দিক নির্দেশনা প্রদান করেন।

বিশেষ অতিথি বক্তব্যে ইউজিসি ফেলো-২০২১ প্রফেসর ড. এম. আফজাল হোসেন ইউজিসি চেয়ারম্যান এর দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর অনুপাত আন্তর্জাতিক মানের হওয়া উচিত। তা নাহলে মানসম্পন্ন শিক্ষা উপহার দেয়া কঠিন। দেশের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর মধ্যে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় দ্বিতীয় এবং ছাত্র সংখ্যার দিক থেকে প্রথম। সেই তুলনায় এখানে শিক্ষক,কর্মকর্তা এবং কর্মচারীর যথেষ্ট স্বল্পতা রয়েছে। এ বিষয়গুলোকে গুরত্বের সাথে বিবেচনা করতে হবে।

আরও পড়ুনঃ  মানব কল্যাণে জিনোম এডিটিং: কৃষি থেকে স্বাস্থ্য সেবা বিষয়ক সেমিনার

তিনি আরও বলেন, গবেষণা এবং শিক্ষার মান বাড়াতে চাইলে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর সাথে সম্পৃক্ত হয়ে একাডেমিক এবং গবেষণা কার্যক্রম চালাতে হবে। এখন সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে বর্তমান সরকার গবেষণায় উৎসাহিত করতে বিভিন্ন সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে সহায়তা দিচ্ছেন। সুতরাং যারা বয়সে তরুণ শিক্ষক আছেন তাঁদের এখান থেকেই ভালো মানের গবেষণা করতে হবে, শুধুমাত্র গবেষণার জন্য গবেষণা করলে হবে না। গবেষণা ফলাফল যেন দেশ-বিদেশ ছড়িয়ে দেয়া যায় সে প্রচেষ্টা চালাতে হবে, নতুন নতুন প্যান্টেন্ট, মডেল ডেভেলপ করতে হবে।

সভাপতির বক্তব্যে মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এম. কামরুজ্জামান বলেন, একটি দেশের উন্নতি করার ক্ষেত্রে গবেষণা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং এই গবেষণা হতে হবে মানসম্পন্ন। জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা গবেষণাকে সব সময় উৎসাহিত করেন বিশেষ করে কৃষি গবেষণাকে তিনি গুরুত্ব সহকারে উপস্থাপন করেন। বাংলাদেশে কৃষি গবেষণার যে সাফল্য, তা অন্যান্য গবেষণার তুলনায় আকাশছোয়া। গবেষণার মাধ্যমে ব্যয় কমাতে হবে এবং উৎপাদনের উৎকর্ষতা বাড়তে হবে। আমাদেরকে আমদানির বিকল্প এবং রপ্তানী উৎসাহিত করে গবেষণায় এ ধরনের প্রযুক্তি ও পন্য উৎপাদন করতে হবে। গবেষণায় উদ্ভাবিত প্রযুক্তি ও পন্য যেন দেশের কল্যাণে আসে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। বহুমুখী প্রযুক্তি ও পন্য উৎপাদনের মাধ্যমে রপ্তানি বাড়াতে পারি যা বৈদেশিক মূদ্রা অর্জনের মধ্য দিয়ে আমাদের দেশ অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হবে। আমরা অতি শীঘ্রই কেন্দ্রীয় গবেষণাগারে দুইটি ইউনিট-ডিজিজ ডায়াগনস্টিক ইউনিট এবং সেল অ্যান্ড টিস্যু কালচার ইউনিট স্থাপন করব, যা আমাদের গবেষণার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করি।

সর্বশেষ - ক্যাম্পাস

নির্বাচিত সংবাদ
মুহাম্মদ ইউনূস

আবু সাঈদ যেমন দাঁড়িয়েছে, আমাদেরকেও সেভাবে দাঁড়াতে হবেঃ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

এসডিএস’র আরএমটিপি প্রকল্পের আওতায় মাছের পোনা অবমুক্তকরণ ও সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরিত

ইমিরেটাস প্রফেসর আফজাল হোসেন এর হাবিপ্রবি এফপিই ল্যাব পরিদর্শন

ফুলবাড়ী সীমান্তে করোনা আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যু

হাবিপ্রবিতে আগামীকাল থেকে শুরু হচ্ছে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা-২০২২

অটোমোবাইল উদ্যোক্তার মধ্যে টিএমএসএস’র বিনামূল্যে উপকরণ বিতরণ

ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপ

কাতার বিশ্বকাপে পর্যটকদের জন্য থাকছে যেসব নিষেধাজ্ঞা

কোটা আন্দোলনের সমন্বয়কের বাড়িতে আ’লীগ সন্ত্রাসীদের হামলা-ভাঙচুর

হাবিপ্রবি ভিটিএইচ’র আয়োজনে ফ্রি ভেটেরিনারি মেডিকেল ক্যাম্প’

প্রতিপক্ষের ছোড়া বিষাক্ত কেমিকেলে ঝলসে গেল গৃহবধূর মুখ