ঢাকাশুক্রবার , ৬ আগস্ট ২০২১
  1. আনন্দধারা
  2. আন্তর্জাতিক
  3. ইসলাম ও জীবন
  4. কৃষি ও অর্থনীতি
  5. ক্যাম্পাস
  6. খুলনা
  7. খেলাধুলা
  8. গল্প ও কবিতা
  9. চট্রগ্রাম
  10. চাকুরী বার্তা
  11. জনমত
  12. জাতীয়
  13. ঢাকা
  14. পরিবেশ ও বিজ্ঞান
  15. ফিচার

ব্লু ইকোনমি নিয়ে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রীর সাথে ড.আফজাল হোসেনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রতিবেদক
বার্তা বুলেটিন
আগস্ট ৬, ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক: পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের নব নিযুক্ত প্রতিমন্ত্রী বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর ড.শামসুল আলম মোহন এর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মত বিনিময় করেছেন হাবিপ্রবির সাবেক উপাচার্য ও ইউজিসি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ফেলো প্রফেসর ড.এম.আফজাল হোসেন। এ সময় সঙ্গে ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি,বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রফেসর ও বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমির ফেলো ড. মো: তোফাজ্জল ইসলাম এবং সোনিয়া গ্রুপ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বাকৃবির সাবেক সহকারী অধ্যাপক বীরমুক্তিযোদ্ধা এনায়েত উদ্দিন মোঃ কায়সার খান।

প্রফেসর আফজাল হোসেন জানান, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রফেসর ড. শামসুল আলমের মতো একজন সৎ নিষ্ঠাবান ব্যক্তিকে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী করায় ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি, সেই সাথে ড.আলম কে আমি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই। ড.আলমের সাথে ব্লু ইকোনমি নিয়ে অনেক কথা হয়েছে। তিনিও এটাকে বেশ গুরুত্বের সাথে নিয়েছেন।

সুনীল অর্থনীতি বা ব্লু-ইকোনমি হচ্ছে সমুদ্রের সম্পদনির্ভর অর্থনীতি। সমুদ্রের বিশাল জলরাশি ও এর তলদেশের বিভিন্ন প্রকার সম্পদকে কাজে লাগানোর অর্থনীতি। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ব্লু ইকোনমি একটি অপার সম্ভাবনাময় দিক। ব্লু ইকোনোমির অপার সম্ভাবনাকে সুষ্ঠুভাবে কাজে লাগাতে পারলে দেশে বেকারত্ব দূর হবে, অর্থনীতি গতিশীল হবে এবং ২০৪১ এর মধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত উন্নত দেশ বিনির্মাণ সহজ হবে। সুনীল অর্থনীতির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়তা করা, দেশের সম্পদ বৃদ্ধি করা, সামাজিক পুঁজির সৃষ্টি করা, আয় বাড়ানো এবং সর্বোপরি পরিবেশে সঞ্চয়-বিনিয়োগের মধ্যে ভারসাম্য সৃষ্টি করা।

প্রফেসর আফজাল আরো বলেন ,সমুদ্র পৃথিবীর অন্যতম মূল্যবান প্রাকৃতিক সম্পদ। সমুদ্র, মাছ এবং মত্স্য সম্পদের মাধ্যমে খাবার চাহিদা মেটায়, মানুষ এবং পন্য পরিবহনের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহূত হয়। এছাড়াও সমুদ্র নানা ধরনের প্রাকৃতিক খনিজ সম্পদ যেমন বালি, লবণ, কবাল্ট, গ্রাভেল, এবং কপার ইত্যাদির আধার হিসেবে ব্যবহূত হয় এবং তেল ও গ্যাস আহরণ ক্ষেত্র হিসেবে সমুদ্র প্রয়োজন হয়। এসব উপাদান সমষ্টিকেই বলা হয় সুনীল অর্থনীতি (Blue Economy)|

আরও পড়ুন:  রাষ্ট্র সংস্কারে জামায়াতে ইসলামীর ১০ দফা প্রস্তাব

উল্লেখ্য যে, দেশের উচ্চশিক্ষায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনবদ্য অবদানকে স্মরণীয় করে রাখতে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ‘ইউজিসি-বঙ্গবন্ধু-ফেলোশিপ’ প্রবর্তন করে। ফেলোশিপ প্রদানে কলা ও মানবিক, বিজনেস, শিক্ষা ও আইন, সামাজিক বিজ্ঞান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অধিক্ষেত্র নির্ধারণ করে জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে দরখাস্ত আহ্বান করা হয়। ফেলোশিপের জন্য দেশের নয়জন গবেষক আবেদন করেন। ইউজিসি গঠিত কমিটি সবার আবেদন যাচাই–বাছাই করে হাবিপ্রবির সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আফজাল হোসেনকে তাঁর ‘এক্সপ্লোরিং দ্য পোটেনশিয়াল অব সিউইডস ফর প্রমোটিং দ্য ব্লু-ইকোনমি অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণা প্রস্তাবনার জন্য চূড়ান্ত মনোনয়ন দেয়। এর মাধ্যমে তিনিই প্রথমবার ইউজিসি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ফেলো নির্বাচিত হন।

সর্বশেষ - জাতীয়

নির্বাচিত সংবাদ